Wednesday, 12 March 2014

আম-জাম

এক দম্পতি হানিমুনের জন্য ট্রেনে করে যাচ্ছেন। পথে এক স্টেশনে ট্রেন থামলেএকজন বৃদ্ধলোক হঠাত্ করে তাদের কম্পার্টমেন্টে উঠে পরে। লোকটি জানায় তারকাছে পয়সা না থাকায় টিকেট কাটতে পারেনি। বৃদ্ধের প্রতি দয়া হওয়ায় তারালোকটিকে তাদের কম্পার্টমেন্টে জায়গা দেয়।
রাতে ঘুমাবার সময় স্বামীটি বৃদ্ধলোকটিকে বলে -”চাচা আপনি বৃদ্ধমানুষ, আপনি নিচের সীটেই ঘুমান। আমরা স্বামী-স্ত্রী ওপরের বাঙ্কারে ঘুমাবে।”
লোকটি সম্মতি দিয়ে শ…ুয়ে পড়ে।
কিন্তু ঘুমাবার আগে স্ত্রী স্বামীকে চিন্তিত হয়ে জিজ্ঞেস করে, ” আচ্ছা, রাতে আমরা যখন ‘ইয়ে’ করবো তখন শব্দ হলে একটা লজ্জার ব্যাপার হবে।”
স্বামীটি বলে, “চিন্তা করোনা, তুমি তখন ‘আম-জাম’ বলো, অন্যকোন শব্দ করোনা”
তো স্বামী-স্ত্রী কথামতো এভাবে সারারাত ‘আম-জাম’ করে কাটালো।
সকালে সবার ঘুম ভাঙলে স্বামীটি বৃদ্ধকে জিজ্ঞেস করল রাতে ঘুম কেমন হয়েছে।
বৃদ্ধ জবাব দিলেন, ” বাবা, ঘুম তো ভালই হয়েছে, কিন্তু সারারাত তোমরাবাঙ্কারে শুয়ে যে আম-জাম খেয়েছ তার ‘সব রস’ নিচে আমার গায়ে পড়েছে।

মাতাল

সবসময় মাতাল স্বামীর
অবর্তমানে স্ত্রী তার প্রেমিককে
নিয়ে বিছানায়
চাদরে ঢেকে আনন্দে লিপ্ত।
চরম মুহুর্তে ডোরবেলের শব্দ
স্ত্রী প্রেমিককে- ”
তাড়াতাড়ি লুকাও,আমার
স্বামী এসে গেছে”
প্রেমিক- ” কোন ব্যাপার
না,মাতালে বুঝতেই
পারবে না,তুমি যেমন আছ তেমনিই
থাক”
মাতাল স্বামী চাদরের নীচে ঢুকে -
স্ত্রীকে বলল,” প্রিয়তমা,চাদরের
নীচে ৬টি পা মনে হচ্ছে কেন?”
স্ত্রী-” কি যে বল,মাতাল
হয়ে তুমি ভুল করছ,নেমে দেখ ৪
টি পা আছে”
স্বামী বিছানা থেকে নেমে ৪টি পা
হয়ে বলল,
” সরি,সোনা, আসলে আমি মাতাল
ছিলাম তো”

একটা “IPS”

অন্ধকার রাত…লোডশেডিং চলছে। এক
নববিবাহিত দম্পতি তাদের
বেডরূমে বসে আছে।
জানালা দিয়ে দখিনা বাতাস আসছে।
বাতাসে স্ত্রীর ঘনকালো চুল
এলোমেলো হয়ে যাচ্ছে।
চাঁদের
আবছা আলোতে তারা একে অপরের
দিকে গভীর দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে…
বুঝতেই পারছেন খুব রোমান্টিক
পরিবেশ।
এমন একটা মুহূর্তে স্ত্রী স্বামীর খুব
কাছে এসে খুব ক্ষীণকন্ঠে বলল,
“তুমি কি বুঝতে পারছো, আমি এখন
তোমার কাছে কী চাইতে পারি?”
স্বামী বলল, “হ্যা, বুঝতে পারছি।
” স্ত্রীর কন্ঠস্বর আরো গাঢ় হল,
সে আগের চেয়েও ক্ষীণ
কন্ঠে বলল,”কি?”
.
.
.
.
স্বামী বলল, একটা “IPS”!

অবদান বেশী

এক দম্পতি সিন্ধান্ত নিলো তারা ডিবোর্স নিবেন কিন্তু তাদের একমাত্র সন্তান কে পাবে সেটা ফয়সলা করতে আদালতে গেল।
বিচারক, প্রথমে স্ত্রীকে বললেন, তিনি কেন ছেলেকে পেতে চান? স্ত্রী বললেন, “আমি ১০ মাস ধরে আমার সন্তানকে আমার গর্ভে ধারন করেছি। আমি আমার স্তন পান করিয়ে বড় করেয়েছি। আমি ছোটবেলা থেকে লালন পালন করেছি। সুতরাং সন্তানের অধিকার শুধুই আমার”
বিচারক মুগ্ধ হয়ে গেলেন এবং স্বামীকে বললেন যে তার কিছু বলার আছে কিনা?
স্বামী বললেন “আমরা যখন কোকাকোলা মেশিনে কয়েন ডুকাই তখন মেশিন থেকে কোক বেরিয়ে আসে। এখানে কার অবদান বেশী? কয়েন নাকি মেশিনের? এখন আপনিই বিচার করুন”

চাইনা মোবাইল

স্ত্রী:তুমি আমাকে কতটুকু ভালোবাসো ?
স্বামী: আমি তোমাকে বাম ভালবাসি, কখনও তোমাকে বুলতে পারবনা ।
স্ত্রী: তুমি আমাকে কেমন ভালোবাসো একটো খুলে বলনা
স্বামী: okey, যেমন ধরো আমি হোলাম মোবাইল আর তুমি সিম কার্ড সিম কার্ড ছাড়া মোবাইল যেমন তোমাই ছাড়া আমি তেমন।
স্ত্রী: woow,, দারুন রোমান্টিক ,,
স্বামী: (মনে মনে) আল্লাহ বাচাইছে সে বুজতে পারেনি আমি একটা চাইনা মোবাইল আর এর ভিতরে চারটা সিম ঢুকানু আছে

স্ত্রীকে খুঁজি

মার্কেটে গিয়ে আরাম খান তার বউকে হারিয়ে ফেললো। হন্তদন্ত হয়ে হাঁঠতে গিয়ে ধাক্কা খেলো আরেক জনের সাথে।
আরাম খান বললো, আমি দু:খিত, আমার স্ত্রীকে খুঁজে পাচ্ছি না। ওর চিন্তায় কোথায় যাচ্ছি খেয়াল করতে পারিনি।
দ্বিতীয় জন বললো, আমিও তো আমার স্ত্রীকে হারিয়ে ফেলেছি।
আরাম খান বললো, তোমার স্ত্রী দেখতে কেমন? তাহলে হয়তো আমি খুঁজতে সাহায্য করতে পারবো।
দ্বিতীয় জন বললো, আমার স্ত্রী লাল চুলের, সবুজ চোখ, লম্বা সুগঠিত পা আর শর্ট স্কার্ট পরে আছে। তোমার স্ত্রী দেখতে কেমন?
আরাম খান বললো, আমারটার কথা বাদ দাও। চলো তোমার স্ত্রীকে খুঁজি।

কাস্টমার কেয়ারে

রাত ১২টা, প্রযুক্তি থেকে পিছিয়ে পড়া নতুন বিবাহিত এক লোক মোবাইলে ইন্টারনেট চালু করার জন্য কাস্টমার কেয়ারে ফোন দিসে।
লোকঃ ভাই, আমার মোবাইলে কিভাবে ইন্টারনেট চালু করবো? ঐ যে আছে না, ইয়ে টিয়ে দেখা যায় যেখানে ঢুকে।
কাস্টমার ম্যানেজারঃ দুঃখিত স্যার। আমি দেখতে পাচ্ছি আপনার হ্যান্ডসেটটি হল নোকিয়া ১১০০, এইটাতে তো ইন্টারনেট চালু হবে না।
লোকঃ বলেন কি! ও বউ তাড়াতাড়ি গায়ে চাদর টানো, লাইট বন্ধ করো, সে আমাদের রুমের সব দেখতে পাইতেসে।

চড়

অফিস থেকে বাসায় ফেরার পথে জনৈক ব্যক্তি একটা রোবট কিনে নিয়ে ‍গেলেন। ‍সত্য-মিথ্যা যাচাইকারী রোবট। মিথ্যা বললে আঘাত করে বুঝিয়ে দেয় এটা মিথ্যা। বেশ খানিক পরে তার ছেলে বাসায় আসল।
বাবা : এতক্ষন কোথায় ছিলে?
ছেলে : স্কুল ছুটির পর একটু বন্ধুর বাড়িতে গিয়েছিলাম।
রোবটটি ঠাস করে মারল এক চড়।
বাবা : তুমি মিথ্যে বলছ। সত্য করে বল কোথায় গিয়েছিলে?
ছেলে : সিনেমা দেখতে গিয়েছিলাম।
বাবা : কি সিনেমা দেখেছ?
ছেলে : বেদের মেয়ে জোছনা।
আবারো রোবট চড় মারল।
বাবা : তুমি আবারো মিথ্যা বললে। সত্য করে বল কি সিনেমা দেখেছ?
ছেলে : নাইট কু‍ইন।
ঠাস ঠাস শব্দে রান্নাঘর থেকে ছেলের মা হন্তদন্ত হয়ে ছুটে এলেন।
মা : না হয় একটা ছবিই দেখেছে। তাই বলে এমন করে মারতে হবে নাকি?? এ বয়সে তো মানুষ কত কিছুই দেখে। তোমারই ত ছেলে।
এবার রোবট মহিলাকে চড় মারল।

বিয়ে

১ম বন্ধুঃ বিয়েটা কেমন জানিস?
২য় বন্ধুঃ নাহ্‌, কেমন?
১ম বন্ধুঃ এটা হচ্ছে ধর, রেস্টুরেন্টে গিয়ে তুই অর্ডার দিবি একটা খাবার, ওটা তোর টেবিলেও আসবে। কিন্তু ওটা মুখে দিয়েই তোর নজর চলে যাবে পাশের টেবিলের ভদ্রলোকের প্লেটের দিকে। তোর শুধু মনে হতে থাকবে, ওটাই তোর অর্ডার দেওয়া উচিত ছিল।

দুইটাকা

গার্ল ফ্রেন্ডঃ গত রাতে আমি তোমাকে স্বপ্নে দেখেছি
বয়ফ্রেন্ড( ভীষণ উত্তেজিত): আমি কি করছি তোমার স্বপ্নে এসে?
গার্ল ফ্রেন্ড উত্তর দিলঃ” আমরা বাস এ করে যাচ্ছিলাম হঠাৎ বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নদীতে পড়ে যায়!সবাই সাঁতার কেটে নিজেদের যান বাঁচাতে বাস্ত ছিল কিন্তু তুমি তখন ও কাকে যেন
খুজতেছিলা!
বয়ফ্রেন্ড(খুশি হয়ে): আমি তোমাকে খুজছিলাম তাই না??
গার্ল ফ্রেন্ড বলল আরে না!! তুমি চিল্লাইতাছিলা আরে কন্ডাক্টর শালা কই গেল, দুইটাকা পাইতাম।

সঠিক ব্যবহার

পদা: হ্যাঁ রে গদা, জীবনে একটা মেয়ের সাথে প্রেম করলাম আর তাকেই শেষ পর্যন্ত বিয়ে করতে হলো। আর তুই কিনা এই বয়সেও একটার পর একটা প্রেম চালিয়ে যাচ্ছিল অথচ একটাও বিয়ে করা লাগলো না! রহস্য কী?
গদা: আমি মেয়েদের সাথে সঠিক ব্যবহার করি।

চিংড়ি

বাজার করতে গিয়ে এক লোক পড় গেল বন্ধুদের কপ্পরে | তাদের সঙ্গে আড্ডা দিতে দিতে দেরি হয়ে গেল | বাসায় ফিরলে বউ এখন স্লেজিং শুরু করবে, এই
কথা ভেবে তার গলা শুকিয়ে সাহারা মরুভূমি | তো অজুহাত কী দেওয়া যায় ভাবতে ভাবতেই দারুন বুদ্ধি পেয়ে গেল | বাড়ির কাছাকাছি আসতেই বাজারের ব্যাগথেকে চিংড়ি নিচে ছেড়ে দিল | বউ বাসা থেকে বের হয়ে সামনে আসতেই লোকটি চিংড়ি গুলোকে উদ্দেশ করে বলল,হাঁট হাঁট জোরে হাঁট | তোদেরকে হাঁটিয়ে আনতেই তো এতো দেরি হয়ে গেল…|

চোর-পুলিশ

এক ভদ্রলোক সম্প্রতি বিয়ে করেছেন। যাকে বিয়ে করেছেন তার বয়স নিতান্তই কাঁচা। বিবাহ পরবর্তি বিষয়গুলোর ব্যপারে স্পষ্ট ধারনা নেই সেই মেয়ের। যাইহোক, ভদ্রলোক প্রথম কিছুদিন অনেক ভাবে চেষ্টা করেও ব্যর্থ হলেন তার নতুন বৌ এর লজ্জা ভাঙ্গাতে। অতঃপর শেষ চেষ্টা হিসেবে একটা খেলার আশ্রয় নিলেন।
তিনি তার নবপরিনীতাকে বললেন, এসো আমার চোর-পুলিশ খেলি। স্ত্রী খেলার নাম শুনে বেশ উৎসাহি হয়ে উঠলো। নিয়ম জানতে চাইলো। ভদ্রলোক তখন জানালেন এই খেলায় আমার একটা চোর আছে যাকে তোমার জেলে নিয়ে বন্দি করতে হবে।বিষয়টা ভদ্রলোকের স্ত্রীর কাছে খুব মজার মনে হলো। তারা পরবর্তি বেশ কিছু সময় চোর-পুলিশ খেলার মধ্যদিয়ে চোরটাকে জেলে নিয়ে বন্দি করতে সক্ষম হলো। ভদ্রলোক খুশি হলেন। ভদ্রলোক পাশ ফিরে শুয়ে আছেন। পাঁচ মিনিটও যায় নি, তার স্ত্রী চিৎকার করে উঠলো, “এই দেখো দেখো চোরটা জেল থেকে বের হয়ে গিয়েছে!”
কি আর করা! অতঃপর আবার তারা চোর ধরতে ব্যস্ত হয়ে পড়লো এবং কিছুক্ষনের মধ্যে চোর ধরাও পড়লো। ভদ্রলোক স্ত্রীকে বললেন, “এবার খুশি?” স্ত্রী লাজুক হেসে জবাব দিলো, “হ্যা”। ভদ্রলোক ক্লান্তিতে দুচোখ বন্ধ করে শুয়ে আছেন। এমন সময় শুনতে পেলেন স্ত্রী বলছে, “এই, দেখো না! চোরটা আবার জেল থেকে বের হয়ে গিয়েছে!”
ভদ্রলোক বিরক্ত হয়ে আবারও চোর-পুলিশ খেলায় অংশ নিলেন এবং খেলা শেষে যথারীতি স্ত্রীকে বললেন, “খুশি?” স্ত্রী এবারও লাজুক হেসে জবাব দিলো, “হ্যা”।
ক্লান্ত-অবসন্ন ভদ্রলোক দ্রুত তন্দ্রায় চলে গেলেন। সেখান থেকে তিনি শুনতে পেলেন স্ত্রীর গলা, “এই, দেখো না! চোরটা আবারও জেল থেকে বের হয়ে গিয়েছে!”
এবার রাগে চিৎকার করতে করতে ভদ্রলোক বললেন, “তুমি এটা কেন বুঝতে পারছো না যে চুরির অপরাধে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দেয়া হয় না?”

পাসওয়ার্ডটা

৩ ছেলে এক মেয়েকে প্রপোজ করল-
ছেলে ১ : আমি তোমার জন্য মরতে পারি।
মেয়ে : এটা সবাই-ই বলে।
ছেলে ২ : আমি তোমাকে আকাশের তারা এনে দেব.
মেয়ে : পুরাতন ডায়লগ ।
ছেলে ৩ :আমি তোমাকে আমার ফেইসবুকের পাসওয়ার্ডটা দেব!!!
মেয়ে (অশ্রু মিশ্রিত কণ্ঠে): হায় রে পাগল!!!!!
এত ভালবাস তুমি আমাকে!!!!!!
আই লাভ ইউ <3 :* <3
জান….

উঠে পড়ো

স্বামী আর স্ত্রীর মধ্যে প্রচন্ড ঝগড়া। মুখ দেখা, কথা বন্ধ। রাতে শুতে যাওয়ার সময় স্বামীর মনে পড়ল পরের দিন ভোরবেলা ফ্লাইট। এদিকে স্বামী বেচারা সকালে উঠতে পারে না। সাত-পাঁচ ভেবে সে একটি কাগজে লিখল… “কাল সকাল চারটার সময় ডেকে দিও” কাগজটা স্ত্রীর বালিশের কোণায় চাপা দিয়ে স্বামী নিশ্চিন্তে ঘুমিয়ে পড়ল।
পরের দিন সকালে সাড়ে আটটার সময় স্বামীর ঘুম ভাংল। সময় দেখে তার তো চক্ষু চড়কগাছ। রেগেমেগে চিৎকার করে স্ত্রীকে ডাকতে গিয়ে তার নজরে পড়ল বালিশের পাশে একটা চিরকুট। খুলে দেখল লেখা আছে… “চারটে বেজে গেছে, উঠে পড়ো।”

মনোযোগ

ইতিহাসের ক্লাশ চলছে . . .
শিক্ষকঃ তুমি কি জানো, আলেকজান্ডার কে?
ছাত্রঃ না স্যার!
শিক্ষকঃ জানবে কিভাবে? যদি পড়াশুনায় মনোযোগ দিতে তাহলে ঠিকই জানতে।
ছাত্রঃ স্যার আপনি কি জানেন শামসু কে?
শিক্ষকঃ না তো!
ছাত্রঃ জানবেন কিভাবে? যদি আপনার স্ত্রীর দিকে মনোযোগ দিতেন তাহলে ঠিকই জানতেন’

দরকার

মিসেস পলির Husband বিদেশে থাকে। সে খুব হট হওয়ায় তার অবস্থা খুব খারাপ। একদিন তার পিচ্চি ছেলে তার রুমে ঢুকে দেখে সে কাপড় খুলে ওই জায়গায় হাত দিয়ে বলছে… “ঈশ্বর, আমার একটা পুরুষ দরকার” … “ঈশ্বর , আমার একটা পুরুষ দরকার” পরদিন তার ছেলে একই দৃশ্য দেখল।এভাবে কয়েকদিন সে ব্যাপারটি দেখল। সে মনে মনে ভাবল, ধুর, ঈশ্বর কিভাবে পুরুষ দিবে ?? তার পরেরদিন যখন সে স্কুল থেকে আসল তখন দেখে মিসেস পলির উপর একজন পুরুষ। সঙ্গে সঙ্গে সে তার ঘরে গিয়ে চিৎ হয়ে শুয়ে penis ধরে বলতে লাগল “ঈশ্বর,আমার একটা সাইকেল দরকার” “ঈশ্বর, আমার একটা সাইকেল দরকার”!! 

১৪ ভাগ

নাতিঃ- দাদা দাদা কনডম কি??
দাদাঃ- (রেগে গিয়ে) যা ভাগ এখান থেকে! আমি জানি না।
নাতিঃ- আমি জানতাম বুড়া তুমি জানবা না। যদি জানতা তাহলে আজকে সম্পত্তির ১৪ ভাগ হইতো না।

low battery

মেয়ে : আমার মোবাইলটা বেশিরভাগ সময় আম্মুর হাতে থাকে।
ছেলে : তাহলেতো বিপদ যদি ধরা পরে যাই?
মেয়ে : চিন্তা করনা আমি তো নাম low battery নামে সেভ করে রাখছি, তুমি কল করলেই আম্মু আমার কাছে ফোন চার্জ দিতে বলে।

হেলে দুলে

দুইজন লোকের অনেক বছর পর দেখা।
১ম ব্যক্তি বামে-ডানে হেলে দুলে হাঁটছে দেখে ২য় ব্যক্তি অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো -
- কিরে তুই এভাবে বামে-ডানে হেলে দুলে হাঁটছিস কেন?
১ম ব্যক্তি বলে -
- আরে বেটা, ১৪ বছর জাহাজে কাজ করেছি। জাহাজতো সারাক্ষণ সাগরে হেলে দুলে চলে। সেই সাথে আমরা যারা কাজ করি তারাও হেলতে-দুলতে থাকি। এখন সেটা অভ্যেস হয়ে গিয়েছে। জাহাজে না থাকলেও বামে-ডানে হেলে দুলে চলি।
এবার ২য় ব্যক্তি সামান্য রাগের সাথে বলে -
- আরে আমি বিয়ে করেছি ২০ বছর। কই আমাকে কখনো কোমর নাচিয়ে সামনে-পেছনে হেলে দুলে চলতে দেখেছিস? আমারতো অভ্যাস হয়নি!!!

ঢাকনা

স্বামী বয়স্ক, স্ত্রী অপেক্ষাকৃত তরুনী, তাদের
সমস্যা হচ্ছে বাচ্চা হচ্ছে না। ডাক্তার স্ত্রীর কিছু
টেস্ট করল। স্বামীকে বলল, আপনার sperm test
করতে হবে। তাকে একটা specimen cup দেয়া হল
আর বলল, এটাতে sperm(বীর্য) নিয়ে আসবেন।
পরদিন লোকটা খালি cup নিয়ে আসছে।
ডাক্তার বলল, খালি কেন?
লোকটা বলল, বাসায় গিয়ে বাম হাতে অনেক
চেষ্টা করলাম, হলনা। ভাবলাম ডান হাতে try করি,
তাও হলনা।
-এটা হতে পারে, আপনার বয়স তো আর কম হলনা,
তো সাহায্য করার জন্যে বউকে ডাকতে পারতেন।
-ডেকেছি তো, সে হাত দিয়ে চেষ্টা করল হলনা, মুখ
দিয়ে করল তাও হলনা।
-হয় হয় এমন হয়, তো তখন কি করলেন?
-তখন বউ এর বান্ধবি কে ডাকলাম।
-বউ এর বান্ধবি???
-হ্যা, কিন্তু সেও পারলনা।
-সেও পারলনা? ডাক্তারের ভ্রূ কুচকে গেছে…
-এরপর আমার বন্ধু এল, সেও চেষ্টা করে পারলোনা।
-ডাক্তার অবাক, বলেন কি, আপনার দোস্ত,
মানে একটা ছেলে?
-তবে আর বলছি কি? যাক সারা রাতে পারলাম না।
সকালে হাসপাতালে এলাম, আপনার নার্স কে বললাম
সাহায্য করতে।
-আমার নার্স কে???
-হ্যা সেও চেষ্টা করে পারেনাই।
-আপনি তো দেখি সবাইকে দিয়েই try করছেন?
-হ্যা শুধু আপনি বাকী আছেন।
-আআআআমি? ডাক্তার তোতলাচ্ছে…
-হ্যা দেখেন তো চেষ্টা করে cup টার
ঢাকনাটা খুলতে পারেন কিনা?

করতে ইচ্ছা

বল্টুর বউ খুব রাগি, বল্টুও তার বউকে খুব ভয় পায়| একদিন সন্ধায় বল্টু খাটের উপর বসে ১টাকার দুটা কয়েন হাতে নিয়ে টুং টুং টুং শব্দ করছে| এটা দেখে তার বউ রেগে গিয়ে বলল, “কি করতেছ এইসব, হ্যাঁ?? বন্ধ করো!!” বল্টুও ভয়ে কয়েন দুটা পকেটে রেখে দিল|| রাতে তার বউ দরজা জানালা সব বন্ধ করে, আলো নিবিয়ে বল্টুর মুখের
কাছে মুখ নিয়ে গিয়ে আদুরে গলায় বলল, “করতে ইচ্ছা করতেছে?? করবা??” বল্টু মাথা নেড়ে হ্যাঁ সম্মতি জানলো, তা দেখে বউ খাটে শুয়ে পড়ল আর বলল, “করো তাহলে”|
তা শুনে খুশি হয়ে বল্টু তার পকেট থেক কয়েন দুটা বের করে আবারো টুং টুং টুং শব্দ করতে লাগল….!

লুকিয়ে লুকিয়ে

বয়ফ্রেন্ড ও গার্লফ্রেন্ডের কথোপকথন…
বয়ফ্রেন্ডঃ এই, আমি না লুকিয়ে লুকিয়ে তোমার ‘ওইটা’ দেখে ফেলছি।
গার্লফ্রেন্ডঃ ছি, ইতর। আমি তোমাকে ভালো ছেলে ভেবেছিলাম। ভেবেছিলাম তুমি অন্য রকম। কিন্তু এখন দেখছি তুমিও অন্যান্য ছেলেদের মতোই অসভ্য।
বয়ফ্রেন্ডঃ ইয়ে মানে, তুমি রেজাল্ট কার্ডে ফিজিক্সে F কে A বানাচ্ছিলে আমি পিছন থেকে সেটা দেখে ফেলেছিলাম। কিন্তু তার সাথে যে ইতর অসভ্যের মিল আছে জানা ছিল না।
গার্লফ্রেন্ডঃ এই জানু, আমার হাতটা একটু ধরবে। একটা কবিতা শোনাও না, অনেকদিন তোমার কাঁধে মাথা রেখে কবিতা শুনি না। আর রেজাল্ট কার্ডের কথাটা আমার বান্ধবীদের বোলো না প্লীজ।

চিৎকার

বিয়ের আগে এক মেয়ে তার বান্ধবীকে বলছে, দোস্ত ফুটা তো বড় হয়ে গেছে স্বামী যদি বুঝতে পারে?
বান্ধবীঃ অসুবিধা নাই, যখন করবে তখন জোরে জোরে চিৎকার করবি ওরে বাবা রে মরে গেলাম রে।
বাসর রাতে লাইট বন্ধ করার কিছুক্ষণ পর হঠাৎ অন্ধকারে স্বামীও চিৎকার শুরু করছে বউও চিৎকার শুরু করছে ওরে বাবারে মরে গেলাম রে।
বউ চিত্‍কার থামিয়ে অবাক হয়ে জিজ্ঞাস করলো, কি ব্যাপার? কি হলো? এত জোরে জোরে চিৎকার করছো কেন?
স্বামী খেপে গেয়ে বললো, আমার বিচিসহ ভিতরে চলে গেছে, চিত্‍কার করবো নাকি আর কি করবো!

ছাতা দিয়ে গুলি

একবার ৮১ বছরের এক বৃদ্ধ বিয়ে করল আঠার বছরের এক তরুণীকে। ১ বছর পরে তাদের একটা বাচ্চা হল। তো বৃদ্ধ বৌকে নিয়ে ডাক্তারের কাছে গেলেন জানতে, যে কীভাবে তাদেরসন্তান হল। তখন ডাক্তার তাকে এক গল্প শোনালেন- এক শিকারি একদিন বনে গেলেন বাঘ শিকার করতে। বাঘও চলে এলো একটা। তিনি বন্দুক তুলে নিলেন গুলি করতে, কিন্তু তিনি খেয়াল করলেন যে বন্দুকের বদলে তিনি ছাতা নিয়ে এসেছেন। কী আর করা, বাধ্য হয়ে ছাতা দিয়েই গুলি করলেন। বাঘও মরল। শুনে বৃদ্ধ অবাক হয়ে বললেন, এটা কি করে সম্ভব! ছাতা দিয়ে কি আর গুলি করা যায়? নিশ্চয়ই অন্য কেউ পাশ থেকে গুলি করেছে। ডাক্তার উত্তর দিলেন, আপনি ঠিকই ধরেছেন। অতএব আপনি এটাও বুঝতে পেরেছেন
যে বাচ্চাটা কীভাবে হলো…

ভালো সিনেমা

ছাত্রী তার বায়োলোজি ম্যাডামকে বলছে…
ছাত্রীঃ “ম্যাডাম, ভালো সিনেমা এবং অশ্লীল সিনেমার ভিতরে পার্থক্য কি?”
ম্যাডামঃ- “যদি কোনো সিনেমা দেখে তোমার চোখে পানি আসে তাহলে সেটা ভালো সিনেমা, আর যদি সিনেমা দেখে দুই পায়ের   পানি আসে তাহলে সেটা অশ্লীল সিনেমা।

আমের খোঁসা

এক পোলা গলির ভিতর দিয়া একমনে হাটতেছে। হঠাৎ তার মাথার উপড়ে ওপর থিকা উইড়া আইসা একটা মহিলা অন্তর্বাস (ব্রা) পরলো ! পোলাডার মেজাজ খারাপ হইয়া গেলো।
পোলাডা মনে মনে ভাবলো যে উপরে আম খাইতেছে একজন আর আমের খোঁসা ফেলতাছে আমার মাথার ওপর !!!

মিসকল ছিল

মন্টু আর মলির মধ্যে ভীষণ প্রেম। দিনভর কথা বলতে বলতে মোবাইলটা তাদের কানের অংশ হয়ে উঠেছে। একদিন মন্টু বলল, ওগো শুনছ, শুনলাম মোবাইলে এত বেশি কথা বললে নাকি অসুখ- বিসুখ করতে পারে। চলো, আমরা এবার নতুন কিছু করি। পুরোনো দিনে ফিরে যাই। এখন থেকে আমরা চিঠি আদান- প্রদান করব। শুনে মলি বলল, হু। তা তো ভালোই বলেছ গো। কিন্তু চিঠি দেব কী করে? মন্টু: কেন? প্রাচীনকালের মতোই। কবুতরের পায়ে বেঁধে! ব্যস। পরদিন থেকে শুরু হলো চিঠি আদান- প্রদান। চিঠি আসে, চিঠি যায়। কবুতর বেচারার ত্রাহি ত্রাহি দশা! একসময় মলির কাছে উড়ে এল কবুতর, কিন্তু পায়ে কোনো চিঠি বাঁধা নেই। নিয়ম ভেঙে মন্টুকে ফোন করে বসল মলি, কী গো, কবুতরের পায়ে তো কিছু বাঁধা নেই। তুমি কিছু লেখোনি? মন্টু: আহ! বুঝলে না? ওটা মিসকল ছিল।

মেয়াদোত্তীর্ণদুধ

ত্রিশ বছরের এক ছেলে ষাট বছরের এক মহিলাকে বিয়ে করবার পর বাসর ঘরে প্রবেশ করলো। সকাল বেলা ছেলেটির লাশ পাওয়া গেল। পোস্ট মর্টেম রিপোর্ট
থেকে জানা গেল, “মেয়াদোত্তীর্ণদুধ পানে মৃত্যু”

যুবতী মেয়ে

এক পথিক রাত কাটানোর জন্য জায়গা খুঁজছে। এক বাড়িতে গিয়ে বলল, ‘একটু থাকার জায়গা হবে কি?’ না, আমার ঘরে যুবতী মেয়ে আছে। পথিক এগিয়ে আরেকটি বাড়িতে গেল।
তোমার ঘরে কি একটু থাকার জায়গা হবে? না না, আমার ঘরে সেয়ানা মেয়ে আছে। এভাবে আরো কয়েক বাড়িতে গিয়ে থাকার জায়গা চেয়ে সবার কাছ থেকে একই উত্তর পেয়ে খুব হতাশ হয়ে সবশেষ বাড়িটাতে গিয়ে বলল, তোমার ঘরে কি যুবতী বা সেয়ানা মেয়ে আছে? কেন? তা দিয়ে আপনার দরকার কী? না মানে, রাতটা একটু কাটাতে চাই তবে রে…. দাঁড়া দেখাচ্ছি মজা!

আপনি কি

তিন জন মেয়ে রাস্তায় একটা প্রাইভেট কারে ( private car ) লিফট নিল ! তো প্রাইভেট কারে তিন জন তরুন ইঞ্জিনিয়ার যাচ্ছিলো, কাজেই মেয়ে তিনজনের বসার জায়গা ছিল না ! তাই মেয়ে তিন জন ছেলে তিনজনের কোলে বসে পড়লো ! গাড়ী চলছে… ১০ মিনিট পর—–
১ম মেয়েঃ আপনি কি ইলেকট্রিক ইঞ্জিনিয়ার?
১ম ছেলেঃ ( অবাক হয়ে ) আপনি কি করে বুঝলেন?
১ম মেয়েঃ নাহ, মানে আপনার টাওয়ার চেষ্টা করছে আমার নেটওয়ার্কহীন জাগায় নেটওয়ার্ক স্থাপন করতে !!!!!!
২য় মেয়েঃ আপনি কি কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার?
২য় ছেলেঃ ( অবাক হয়ে ) আপনি কি করে বুঝলেন?
২য় মেয়েঃ নাহ, মানে আপনার পেনড্রাইভ মনে হচ্ছে আমার ইউএসবি’তে কানেক্ট হতে চাচ্ছে !!!!
৩য় মেয়েঃ আপনি কি মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার?
৩য় ছেলেঃ ( অবাক হয়ে ) আপনি কি করে বুঝলেন?
৩য় মেয়েঃ নাহ, মানে হচ্ছে আপনার পিস্টন মনে হয় আমার সিলিন্ডারে ঢুকতে চাচ্ছে।

খারা কইরা

বাংলা স্যার ক্লাসে পডাচ্ছে, স্যারের পেন্টের চেন খুলা
সেটা দেখে ক্লাসে মেয়েরা হাসা-হাসি করতাছে স্যার না
বুঝে,
স্যার: বেশি হাসা-হাসি করলে বাহিরে বের কইরা খারা
কইরা রাখুম
মেয়ে: হা …।হা…। 

লাঠি গায়েব

ইভা প্রচন্ড সেক্সি মেয়ে...১৮ বছরেই হাত পা বেশ
লম্বা হয়ে গেছে...তো মেয়ের চালচলনে সন্দেহ হওয়ায়
ইভার বাবা একদিন ইভার মাকে বলছে...
বাবাঃ শোন, মেয়ে বড় হয়েছে বিয়ে দিতে হবে...তুমি কি
বল??
মাঃ হ্যা, ঠিকই বলেছ...রান্নাঘর থেকে ইদানিং
বেগুন,মুলা,গাজর গায়েব হচ্ছে!!
দাদীঃ আমারও দুইদিন ধরে লাঠি গায়েব!!! 

বল তত ছোট

আমেরিকায় এক গবেষণায় দেখা গেছে:

বেকারদের খেলা: বাস্কেটবল।

শ্রমিকদের খেলা: ফুটবল।

ফোরম্যানদের খেলা: বেসবল।

ম্যানেজারদের খেলা: টেনিস।

সিইওদের খেলা: গলফ।


সিদ্ধান্ত: কর্পোরেট কাঠামোতে যে যত উঁচুতে, তার বল তত ছোট

আপেল জুস

বাসের ভিড়ে এক ছেলের গায়ে এক মেয়ের বুক বার বার ঘসা খাচ্ছিল। আর সহ্য করতে না পেরে ছেলেটা শেষে বলেই ফেললঃ-
"মিস, আপনার আপেল তো আমার গায়ে লাগছে বার বার!!!"
মেয়েঃ আপেল তো আমার। তো আপনার কি সমস্যা???
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
ছেলেঃ "আপেল তো আপনার ঠিক আছে, কিন্তু জুস তোআমার বের হচ্ছে !!!

Monday, 10 March 2014

পরীক্ষার খাতা

পরমাণু মডেলের জনক নিলস বোর। ছোটবেলায় পরীক্ষা দিয়ে বাড়ি ফিরলেই মা তাকে জিজ্ঞেস করতেন, ‘খোকা, কেমন হলো পরীক্ষা?’ বোর বলতেন, ‘ভালো।’ এক দিন, দুই দিন, তিন দিন… প্রতিদিন মায়ের একই প্রশ্ন। এভাবে একদিন স্কুল থেকে ফেরার পর আবারও মা জিজ্ঞেস করলেন, ‘খোকা, কেমন হলো পরীক্ষা?’ বোর ব্যাগ থেকে পরীক্ষার খাতা বের করে দিলেন মায়ের হাতে। ‘আজ আর খাতা জমা দিইনি। বাসায় নিয়ে এলাম। তুমি নিজেই দেখে নাও, আমি কেমন পরীক্ষা দিই!’

কোনো বাঁধা নেই

ডন ঘরে ঢুকতেই দেখলো তার স্ত্রী জিমির সাথে শুয়ে আছে। সে জিমিকে বললো, বাস্টার্ড সাহস থাকে তো আয় দুটো পিস্তল নিয়ে ডুয়েল লড়ি। যে জিতবে লিন্ডা তার হবে। বলে জিমিকে নিয়ে পাশের ঘরে চলে গেল। পাশের ঘরে ডুয়েল যাবার সময় জিমি বললো, ডন কেন মিছিমিছি আমাদের মাঝে একজন মরবো, তারচেয়ে বরং দুজনেই মরার ভান করে শুয়ে থাকি, লিন্ডা যাকে নিয়ে কাদঁবে, লিন্ডা তার হবে। বলে দুজনে মটকা মেরে শুয়ে পরল এবং দুটি গুলির আওয়াজ করল। ডনের স্ত্রী ঘরে ঢুকে দেখল দুজনেই মরে পড়ে আছে। সে তখন খাটের তলা থেকে তার আরেক প্রেমিক মাইকেলকে ডেকে বললো মাইকেল চলো এসো, এরা দুজনেই মরেছে, আর কোনো বাঁধা নেই।

রাতের বেলা

নতুন বিয়ে হওয়া বান্ধবীকে প্রশ্ন করল শায়লা- কী রে তোর বর কেমন?

: স্বামী আর পেঁচার মাঝে কোন প্রর্থক্য নেই।
: কেন, এমন কথা বলছিস কেন?
: বলছি কারণ স্বামীরা তাদের বউদের সব ভালো জিনিস শুধৃ রাতের বেলাই খুঁজে পায়।

বিয়ের আগে

স্বামীঃ আচ্ছা বিয়ের আগে তোমাকে কেউ চুমু খেয়েছিলো? স্ত্রীঃ একবার পিকনিকে গিয়েছিলাম। সেখানে আমাকে একা পেয়ে একটা ছেলে ছোরা বের করে বলেছিলো, যদি চুমু না খাও, তাহলে খুন করে ফেলবো। স্বামীঃ তারপর তুমি চুমু খেতে দিলে? স্ত্রীঃ দেখতেই পাচ্ছো, আমি এখনও বেঁচে আছি

সেক্স পাওয়ার

বিল ক্লিন্টন, কফি আনান এবং এরশাদের সেক্স পাওয়ার এর একটা পরীক্ষা নেয়া হচ্ছে। তিনজনকে বলা হল আপনারাতো অনেকের সাথে সেক্স করেছেন, এবার বাদরের সাথে সেক্স করতে হবে। যিনি অল্প সময়ে বাদরকে প্রেগনেন্ট করতে পারবেন তিনি বিজয়ী হবেন। যথারীতি তারা বাদরের সাথে সেক্স করতে শুরু করল। ক্লিন্টন একদিনেই বাদরকে প্রেগনেন্ট করে দিল। কফি আনান প্রেগনেন্ট করতে দুই দিন লাগল। কিন্তু এরশাদ পারছেনা। অবশেষে এক সপ্তাহ চেষ্টার পর এরশাদের বাদরটি প্রেগনেন্ট হয়। সবাই এরশাদকে বললেন, আমরা জানতাম আপনার সেক্স পাওয়ার সবচেয়ে বেশী কিন্তু আপনার সময় বেশী লাগল কেন? এরশাদ জবাব দিলেন, ক্লিন্টন এবং কফি আনান কে মেয়ে বাদর দেয়া হলেও আমাকে ভূল করে ছেলে বাদর দেয়া হয়েছে, তাই সময় বেশী লেগেছে।
ফলাফল: এরশাদ চেম্পিয়ান ।

মেকআপ বক্স

বাবা আর ছেলে মার্কেটে গেছে। হঠাৎ ছেলে দেখে বাপের প্যান্টের চেইন খোলা!
ছেলেঃ বাবা, বাবা, তোমার প্যান্টের চেন খোলা!
বাবাঃ স্টুপিড, এভাবে বলতে নেই। বলতে হয়, “তোমার মেকআপ বক্স খোলা”
পরের দিন একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি—–
ছেলেঃ বাবা, তোমার লিপস্টিক বের হয়ে গেছে।

মোমবাতি

মহিলা হোষ্টেলে হঠাৎ বিদ্যুৎ নষ্ট হয়ে গেলে,ওয়ার্ডেন বিদ্যুৎ অফিসে ফোন করলো,”হ্যালো বিদ্যুৎ অফিস? আপনার লোকজন কে শিগ্গির পাঠিয়ে দিন, মেয়েরা সবাই মোমবাতি ব্যবহার করছে!

বিয়ের আগে

বিয়ের রাতে বাসর ঘরে স্বামী স্ত্রীকে বলল, বিয়ের আগে আমি ১০ টা মেয়ের সাথে শুয়েছি!
বউ বলল, আমি জানি!
কেমনে?
স্বামী-স্ত্রীর চরিত্রতো একই রকম হয়, তাই নয় কি, আমিও

আরেকটা ব্রাঞ্চ

দেহ পসারিনি, প্লাস্টিক সার্জনকে যেয়ে বলল, আরেক টা ছিদ্র করে দেন তো!
আরেক টা, কেন? আশ্চর্য হয়ে জিজ্ঞাসা করল সার্জন।
ব্যবসা ভাল চলছে, একটাই খদ্দের ঠেকিয়ে পারছিনা , তাই আরেকটা ব্রাঞ্চ খুলতে চাচ্ছিলাম।

পানিকে ভয় পায়

১ম বন্ধুঃ জানিস আমার বউ পানিকে বিশাল ভয় পায়।
২য় বন্ধুঃ কেমনে জানলি?
১ম বন্ধুঃ আজ অফিস থেকে ফিরে দেখি গোসল করার সময়ও সিকিউরিটি গার্ডকে বাথটাবে পাহারায় রেখেছে।

দুধ খাওয়াতে

প্রথম রাতেই নতুন হিন্দু বউ ঘরে ঢুকে ব্লাউজ খুলতে লাগল।
আশ্চর্য হয়ে বর জিজ্ঞাসা করল, ‘একি করস?”
“মা বলেছে, ঘরে ঢুকেই তোমাকে দুধ খাওয়াতে”-বউ এর উত্তর।

দরজা খুলছে না

ছেলেঃ বাবা, বড়ভাইয়া তো দরজা খুলছে না!
বাবাঃ খুলবে খুলবে, কাল রাতে তোমার ভাইয়ার বাসর রাত ছিল তো, ক্লান্ত তাই এখনও দরজা খুলছে না।
ছেলেঃ ঠিক আছে বাবা, কিন্তু রাতে ভাই আমার কাছে কোল্ড ক্রিম চাইলে আমি তো ভুলে ফেবিকল দিয়েছি। সেই জন্য চিন্তা করছি।

পয়সা নেবে

খদ্দেরঃ সেক্স করার সময় উভয়ই মজা পাই, তাহলে তুমি আমার কাছ থেকে পয়সা নেবে কেন?
পসারিনীঃ আউটগোয়িং এই চার্জ লাগে, ইনকামিং ফ্রি
মেয়েরা বান্দর পছন্দ করে, কেননা তারা সবসময় কলা খোজে,
ছেলের ইন্দুর পছন্দ করে কেননা, তারা সবসময় গর্ত খোজে

ধোয়া বের হচ্ছে

সেনাবাহিনীতে নিয়গের জন্য প্রার্থীদের স্বাস্থ্য পরিক্ষা করা হচ্ছে যাকে মেডিকেল চেক-আপ।সেনাবাহিনীর একজন ডাক্তার খুটিয়ে খুটিয়ে দেখছেন দরকার হলে দিগম্বরো করছেন।তো একজনকে দিগম্বর করে বল্লেন এই ছোকরা তোর পাছা এত কালো কেন?তুই কি বিড়ি,সিগারেট কিছু খাস নাকি।ছোকরাও বেশ তেদড় কেন স্যার পাছা দিয়া কি ধোয়া বের হচ্ছে!

আমাকে দিয়েই করাতেন

একদিন এক জেনারেল,এক ক্যাপ্টেন আর এক মেজর বসে বিভিন্ন ধরনের গল্প করছেন।কথায় কথায় সেক্সের কথা উঠে আসলো।জেনারেল বল্লো জানকি আমার কাছে সেক্স মানে হচ্ছে ৮০%পরিশ্রম আর ২০% আনন্দ।তারপর তিনি জিজ্ঞাসা করলেন বাদবাকিদের জবাবে ক্যাপ্টেন বল্লো আমার কাছে সেক্স মানে ৬০% পরিশ্রম আর ৪০%আনন্দ।এবার মেজরের পালা আসলে মেজর বল্লেন আমার মতে সেক্স হচ্ছে ৫০% পরিশ্রম আর ৫০% আনন্দ।ঠিক সেই সময় এক বাটলার ঢুকে পরলে জেনারেল বল্লো এই বলতো তোর কাছে সেক্স মানে কি?জবাবে বাটলার বললো স্যার আমার কাছে সেক্স মানে ১০০% ই আনন্দ এতে কোন পরিশ্রমই নাই।এর জবাব শুনে সবাই রেগে গিয়ে বল্লো এটা তোকে প্রমান করতে হবে না পারলে তোকে পানিশমেন্ট দেওয়া হবে।তখন বাটলার জবাবে বলে এতো খুবি সহজ স্যার কারন সেক্সে যদি কোন পরিশ্রম থাকতো তাহলে তা আপনারা আমাকে দিয়েই করাতেন।

কনডম ব্যবহার

বাচ্চাদের স্কুলের টিচার মিস তানিয়া একদিন ছুটির পর ছোট্ট বাবুকে দাঁড় করালেন।
‘এক মিনিট দাঁড়াও ছোট্ট বাবু।’ চশমার ওপর দিয়ে চাইলেন তিনি। ‘তোমার হোমওয়র্ক তো খুব খারাপ হচ্ছে ক’দিন ধরে। তোমার কি কোন সমস্যা হচ্ছে?’
ছোট্ট বাবু মাথা ঝোঁকালো। ‘জ্বি টিচার। আমি প্রেমে পড়েছি।’
মিস তানিয়া মিষ্টি হাসলেন। ‘কার প্রেমে পড়েছো?’
‘আপনার, মিস তানিয়া। আমি আপনাকে বিয়ে করতে চাই।’
‘কিন্তু ছোট্ট বাবু,’ নরম গলায় বললেন মিস তানিয়া, ‘ভেবে দ্যাখো ব্যাপারটা কেমন বোকাটে হবে? নিশ্চয়ই আমি একদিন কাউকে স্বামী হিসেবে চাইবো … কিন্তু আমি তো কোন বাচ্চা চাই না।’
‘ভয় পাবেন না মিস।’ আশ্বাস দিলো বাবু। ‘সেক্ষেত্রে আমি কনডম ব্যবহার করবো।’

নাস্তা গরম করি

একবার এক পোলা বিয়ার পরে বাসর ঘরে ঢুকছে। ভালা পোলা। বিয়ার আগে কোন মাইয়ার সাথে কিছু করার চান্স হয় নাই । পোলা ফার্স্ট টাইম বউয়ের সাথে কইরা কঠিন মজা পাইছে। সকালে বউ উঠছে । পোলায় জিগায় কই যাও । বউ কইল নাস্তা বানাইতে যাই । পোলা কয় নাস্তা বানাইতে হবে না । এই দিকে আসো । কাছে গেছে পরে আরেক বার সাপ লুডু খেলল তারা। খেলার পরে পোলায় কয় এইটাই আমার নাস্তা। দুপুরে যাইব একি কাহিনি। বিকালে নাস্তা রেডী করতেছে বউ একই কাহিনী।
দুই দিন পরে জামাই অফিস থেকে ফিরা দেখে বউ ছায়া কোমরের কাছে তুইলা চুলার উপর খাড়াইয়া আছে। পোলায় হাক কইরা উঠছে কি করো কি করো? বউ কইলো ” তোমার বিকালের নাস্তা গরম করি।”

বাবা ছাড়বে না

এক ফাজিল ছেলে এক মেয়ে কে দেখে বললো,’ ম-য় আকার মা + ল।
মেয়েটাও ফাজিল। সে রিপ্লাই দিলো, “আচ্ছা, শেষের “ল” টা কেটে দেওয়া যায় না?”
ছেলে বললো, “আমি ছেড়ে দিলেও বাবা কিন্তু ছাড়বে না।”

গোডাইন থাইকা দিছি

এক মাওলানা আর একদল পাঙ্ক একই সাথে ট্রেনে যাচ্ছে। তো এক পাঙ্ক ঠিক করছে মওলানারে একটু বিরক্ত করবে। কি নিয়ে বিরক্ত করা যায় খুজতে যায়ে দেখে যে হুজুরেরর মাত্র সাতটা লম্বা লম্বা দাড়ি থুতনির কাছে। আর একটাও দাড়ি ওঠেনাই।
:হুজুর আমার মনে হয় আপনার মত পরহেজগার লোকের দাড়ি যদি সাথে রাখি তাহলে আমার আর কোন অসুখ হবে না। আমারে একটা দাড়ি দেন।
হুজুরও কিছুতেই দাড়ি দেবে না, সেও ছাড়বে না। এরকম করতে করতে শেষ পর্যন্ত হুজুর কইছে ঠিক আছে, একটু পরে। তো একটু পরে সে সত্যি সত্যি একটা দাড়ি দিয়া দিছে। পোলা তো মহা খুশি। কিন্তু গুইনা দেখে যে হুজুরের দাড়ি সাতটাই আছে।
:একটা দিলেন তারপরও আপনার দাড়ি সাতটা থাকে কেমনে?
: আরে এইটা তো শো রুম। আপনারে গোডাইন থাইকা দিছি।

কুত্তা দিয়া

দুই কুত্তা গ্রামে খাবার কমে যাওয়া শহরে আসছে। এসে একজন গেছে উত্তরে একজন দক্ষিনে। একমাস পর দুইজনের দেখা। উত্তরের জন অনেক মোটাতাজা হয়ে গেছে কিন্তু দক্ষিনের জন আরও শুকায়ে গেছে। তো উত্তরের জন দক্ষিনের জনরে কইছে তুমি উত্তরে চলে আস, উত্তরে অনেক খাবার, তুমি অনেক মোটা হয়ে যাবে।
:না
:কেন?
:আমি অপেক্ষায় আছি।
:কিসের অপেক্ষা?
:আছে বলা যাবে না।

একমাস পর আবার তাদের দেখা। এইবার দক্ষিনের জন আরও শুকায়ে গেছে। কিন্তু তারপরও সে উত্তরে যাবে না। শুধু বলে সে অপেক্ষায় আছে।
আরও একমাস পর তাদের আবারও দেখা। দক্ষিনের জনের অবস্থা এইবার মরমর। তো উত্তরের জন কইছে হয় এইবার তুমি আমার সাথে আসবা না হয় কইবা তুমি কিসের অপেক্ষায় আছো।
: তাইলে শুনো। ঐ যে সাদা বাড়িটা দেখ। ঐখানে একটা নতুন বৌ আসছে। সে রান্না খুব একটা পারেনা। একদিন তরকারিতে লবন বেশী দিয়া ফেলছিল। তখন জামাইডা কইছে আর একদিন যদি তরকারিতে লবন বেশী হয় তরে আমি কুত্তা দিয়া চুদামু। আমি অপেক্ষায় আছি আবার কবে তরকারিতে লবন বেশী হবে।

সেই ব্রা টা

আবুল মিয়ার সাথা পাশের বাসার মিতা ভাবীর যৌন সম্পর্ক আছে। আবুল তারে একটা বিদেশী ব্রা গিফট করছে। তার সাতদিন পর:
আবুল:তোমাকে যে বিদেশী ব্রা টা দিছিলাম সেইটা দিয়া কি করছো?
মিতা: সেটা তো রফিক নিয়া গেছে আমার কাছে থাকে।
আ: তার মানে তুমি রফিকের সাথেও xxx কর।
মি: তো তোমার কি ধারনা শুধু তোমার সাথেই।
আ: যাই হোক, রফিক সেটা দিয়া কি করছে।
মি: রফিকের সাথে আবার আইরিনের প্রেম। সে আইরিনকে গিফ্ট করছে।
আ: আইরিন সেটা দিয়া কি করছে?
মি: তা তো জানিনা। কেন, কি দরকার তোমার তা দিয়া
আ: খুব দরকার। আজ আমার বৌ দেখি সেই ব্রাটা পইরা আছে।

সাবধান

একটা ফোন বুথের সাথে এক ছেলে লিখে রাখছে: বিড়াল হইতে সাবধান দুধ খাবে কিন্তু।
এক মেয়ে সেটা দেখে উত্তর লিখছে: বানর হইতে সাবধান, কলা খাবে কিন্তু।

বাতাস করতে হয়

বুড়ো রিয়াদ সাহেব বিয়ে করেছেন এক কচি মেয়েকে। কিন্তু কয়েক হপ্তা পর দেখা গেলো, বিছানায় যত কায়দা কানুনই তিনি করেন না কেন, বউ বেচারির রাগমোচন হচ্ছে না।
রিয়াদ সাহেব ঠিক করলেন, তিনি ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন।
ডাক্তার সব শুনে, সব দেখে রায় দিলেন। “এক কাজ করুন। ফ্যান্টাসি সেক্স চেষ্টা করে দেখুন। ষন্ডা কোন ছোকরাকে ভাড়া করবেন। আপনারা যখন ঐসব করবেন, ছোকরা ন্যাংটা হয়ে দাঁড়িয়ে তালপাখা দিয়ে আপনাদের বাতাস করবে।”
ডাক্তারের কথা কী আর ফেলা যায়? রিয়াদ সাহেব এক ষন্ডামতো ছোকরাকে ভাড়া করে বাড়ি নিয়ে গেলেন। ডাক্তারের নির্দেশমতো কাজ করেও কোন ফল পাওয়া গেলো না। চটেমটে রিয়াদ সাহেব আবার ডাক্তারের চেম্বারে হানা দিলেন।
ডাক্তার সব শুনে, সব দেখে আবারও রায় দিলেন। “এক কাজ করুন। এবার উল্টো ফ্যান্টাসি সেক্স চেষ্টা করে দেখুন। ষন্ডা কোন ছোকরাকে ভাড়া করবেন। এবার ছোকরা আপনার স্ত্রীর সাথে যখন ঐসব করবে, আপনি ন্যাংটা হয়ে দাঁড়িয়ে তালপাখা দিয়ে ওদের বাতাস করবেন।”
মরিয়া রিয়াদ সাহেব ঠিক করলেন, তথাস্তু।
এবার একেবারে হাতেনাতে ফল পাওয়া গেলো। রিয়াদ সাহেবের বউ এক উথালপাথাল রাগমোচন লাভ করলেন।
উল্লসিত রিয়াদ সাহেব ষন্ডা ছোকরার কাঁধে টোকা দিয়ে বললেন, “এবার বুঝেছো তো ছোকরা, কিভাবে ঠিকমতো বাতাস করতে হয়?”

কে বেশি আনন্দ পায়

: বলো তো সেক্স করার সময় ছেলে না মেয়ে কে বেশি আনন্দ পায়?
: অব্যশই মেয়ে |
: কেন ?
: যখন কাঠি দিয়ে কান খোঁচাও আরামটা কোথায় লাগে, কানে না লাঠিতে ??

মুরগির ব্রেস্ট

মুরগির ব্রেস্ট

: বলোতো মুরগির ব্রেস্ট নেই কেন ?
: মোরগের হাত নেই বলে |

জরিমানা

একলোক এক ট্রাফিক মহিলাকে বিয়ে করল | বাসর রাতের পরদিন ট্রাফিক মহিলা ১০০০ টাকা জরিমানা করল এভাবে
-ওভার স্পীড ৩০০
- হেলমেট না পরা ৩০০
- রং ওয়ে এট্রি ৪০০

ভিজিয়ে চেষ্টা করো

বাসর রাত| আনাড়ি স্বামী অনেক চেষ্টা করেও লক্ষ্যে না যেতে পেরে খুব বিব্রত | লজ্জায় নিজের কথা বলতে পারছে না বউকে |
স্বামীঃ এই শুনছো, সুইয়ে সুতোটা পরিয়ে দেও না, আমার মোটেও অভ্যাস নেই |

বউঃ সুতোর মাথাটে থুতুতে ভিজিয়ে নেও, দেখবে ঠিকই পারবে |

টাকাটা দিয়ে যাবেন

স্বামী-স্ত্রী রতিক্রিয়ার সময়--

স্ত্রীঃ আজ তোমার কেমন লাগছে গো?
স্বামীঃ দারুন লাগছে ডার্লিং | ইচ্ছে করছে তোমার ভিতর চিরদিনের জন্য ডুকে যাই |
বারান্দায় কাজের বুয়াঃ ডুকে যাওয়ার আগে আমার টাকাটা দিয়ে যাবেন |

কনডম

স্ত্রীঃ বল তো, সবচেয়ে ক্ষুদ্র ও ক্ষনস্থায়ী পোশাক কোনটি ?

স্বামীঃ কনডম !!

ক্যালেনডার টাঙ্গাইবেন

এক লোক ডাক্তার দেখাতে গেছে কারন তার ... দাড়ায় না | ডাক্তার শুনে বললেন, বিয়ে করছেন?
: না |
: প্রেমিকা আছে ?
: না |
: পরকীয়া করেন ?
: না |
: টানবাজার যান ?
: না |
: মাস্টারবেট করেন?
: না |
ডাক্তার ক্ষেপে বললেন, " ওই মিয়া, তাহলে দাড়া করায়ে কি করবেন? ক্যালেনডার টাঙ্গাইবেন!!!"